সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

"মানুষ বড় হয় তাহার কর্মের মধ্যে বয়সের মধ্যে নহে"

"মানুষ বড় হয় তাহার কর্মের মধ্যে বয়সের মধ্যে নহে"
সাম্প্রতিক পোস্টগুলি

চাপাবাজ এবং মিথ্যাবাদী

  চাপাবাজ এবং মিথ্যাবাদীঃ  আমাদের দেশ এবং সমাজে অনেক রকম লোকের বসবাস এবং এর মধ্যে কিছু লোক চাপাবাজ এবং মিথ্যাবাদী হয়ে থাকে। সমাজের এসব শ্রেনীর মানুষ সবসময় অন্যকে ছোট করে কথা বলে। নিজের কোন অর্জন থাকলে সেটাকে সে বড় করে দেখে এবং যদি কিছু নাও থেকে থাকে চাপার মাধ্যমে সেটাকে প্রসারিত করে। তারা বিশেষ করে মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে থাকে প্রতিনিয়ত।  মানুষকে বোকা বানানোঃ তারা বিশেষ করে চাপাবাজীর মাধ্যমে মানুষকে বোকা বানায়। মানুষকে বোকা বানানোর ক্ষেত্রে মিথ্যার আশ্রয় নেওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার তাদের জন্য। অবশ্যই তাদের চাপাবাজী একসময় মানুষ বুঝে যায়। তখন আর হাজারো চাপায় আর মিথ্যার আশ্রয় নিয়ে লাভ হয়না। নিজেকে বুদ্ধিমান ভাবাঃ তারা সবসময় নিজেকে বুদ্ধিমান দাবি করে। তারা নিজেকে নিজে শেয়াল বলে দাবি করে বাকিদের মনে করে গাধা। প্রকৃত পক্ষে তারা নিজেরাই গাধা প্রকৃতির এবং তাদের ব্যাক্তিত্ব, সম্মান নিচুস্তরে চলে যায়। একসময় তারা বুঝতে পারে সে নিজেই বোকা। অহংকারী এবং হিংসুকঃ এসব স্বভাবের মানুষ হয়ে থাকে অহংকারী এবং হিংসুক স্বভাবের। সবসময় নিজের দাম্ভিকতা, অহংকার এবং হিংসুক মনোভাব নিয়ে চলে। এরা অন্যকে ছোট করে...

ধর্মীয় সম্প্রীতি এবং বাংলাদেশ।

 ''আমার মতে এদেশে শুধু হিন্দু নয়, মুসলিম, খ্রিষ্টান, বৌদ্ধ - এদেশে কারুরই নিরাপত্তা নেই৷ 😞 সব জাতি যদি নিরাপদে থাকে তাহলে তো কোথাও হামলা হবেনা, ধর্ম নিয়ে ষড়যন্ত্র হবেনা বা হওয়ার কথা নয় ৷''  কুরআনের অবমাননা, হিন্দুদের উপর হামলা এগুলা হয়তো কোন দল বা গোষ্ঠীর ষড়যন্ত্র । একজন মানুষ বা কোন দল (গোষ্ঠীর) কেউ অপরাধ করে থাকলে, তাই বলে পুরো হিন্দু-মুসলিমদের বা কোন দল (গোষ্ঠীর) উপর দোষ চাপানো ঠিক হবেনা। যেগুলার কোন প্রশ্ন আসেনা সেগুলা দেখতে হলো বাংলাদেশে, শেষমেশ আমাদের #ফেনীতেও , যা আসলে কল্পনার বাইরে। 😑 কেন ভাই বাংলাদেশে হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতি নষ্ট-ই বা হবে কেন!!! সবাই যার যার ধর্ম নিয়ে প্রতিবাদ করবে কেন, প্রতিবাদী পোস্ট দেখতেই বা হবে কেন? উপযোগ সৃষ্টিই বা হবে কেন? উপযোগ সৃষ্টি করে কারা? এগুলা করে লাভটা কি বা লাভটা কার আসলে? কে বা কারা কাজ করতেছে এগুলা নিয়া? 🤔 কুরআন কে অবমাননা করতে হবেই বা কেন, হিন্দুদের বাড়ি ঘরে আগুন দিতে হবেই বা কেন? কুরআন কি আসলেই হিন্দুরা অবমাননা করলো? আগুন কি সত্যিই মুসলমানরা দিয়েছিলো? ( রংপুরের হিন্দুরাতো বলতেছে, সেই এলাকার কোন মুসলিম এ কাজ করতে পারেনা, ...

করোনা ভাইরাস Covid-19 আজই সচেতন হোন।

করোনা ভাইরাসের  আক্রমণ থেকে সচেতন থাকার চেষ্টা করুন সবাই। নিয়মকানুন গুলো পড়ুনঃ  খা ওয়ার আগে পরে বা কাজ করার পর ২০ সেকেন্ড ধরে ভালোভাবে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নিন। ভিটামিন "সি" যুক্ত খাবার খান,কমলা,মাল্টা,লেবু ইত্যাদি প্রতি রাতে গরম পানির সাথে লেবু সিদ্ধ করে পান করতে পারেন। আক্রান্ত ব্যাক্তিদের থেকে দুরত্ব বজায় রাখুন। প্রতিদিন ফোটানো পানি পান করুন। জ্বর,সর্দি,কাশি,গলা ব্যাথা,শরীল ব্যাথা বা ডায়রিয়া হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিন এবং কল করুন ১৬২৬৩ এ নাম্বারে। Covid-19 অসুখ হলে ঘাবড়ানো যাবেনা। কারন স্বাভাবিকভাবে ও জ্বর, সর্দি,কাশি হতে পারে। এতে ১৪ দিন নিজে নিজের ঘরে থাকুন,আশে পাশের এবং পরিবারের মানুষদের বাচান।  বিদেশ ফেরত দের সংস্পর্শে যাবেন না। বিদেশ ফেরত দের ১৪ দিন ঘরে থাকার জন্য বলুন না হলে আইনগত ব্যবস্থা নিন। ইসলাম ধর্মে - পরিস্কার পরিচ্ছন্নতা ঈমানের অঙ্গ।   পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখুন। নিজে ভালো থাকুন অন্যকে ভালো রাখুন। বেশি বেশি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চান। প্রতিদিন ৫ ওয়াক্ত নামাজ পড়ুন, ইসলামের বিধি নিষেধ মেনে চলুন...

ক্ষনস্থায়ী জীবন

একদিন এই ক্ষনস্থায়ী পৃথিবী ছেড়ে সবাই চলে যাবে। রেখে যাবে তার কর্মের ফলাফল,রেখে যাবে কিছু সৃতি। এরই মাঝে কিছু মানুষ মানুষের হৃদয়ে বেঁচে থাকে আজীবন। তার সৎ চলা এবং পরোপকারী জীবনের জন্য। সহজে বলা যায় "কীর্তিমানের মৃত্যু নাই,তারা বেঁচে থাকে মানুষের হৃদয়ে" যুগ যুগ ধরে। সুতরাং,আসুন আমরা ও সৎ এবং পরোপকারী হই। এটাইতো জীবন।